প্রকার ভেদে বেগুনের দাম ছিলো ৩০ টাকা, লকডাউন ও রমজানের শুরুতে তা বেড়ে হয়েছে ৮০ টাকা কেজি। ৮ টাকার শসা, এখন ৫০ টাকা, পটলের দাম ছিলো ৪০ টাকা, এখন তা ১০০ টাকা কেজি। ঢেঁরস ছিলো ২৫ টাকা এখন তা ৫০ টাকা। বাজারে প্রতিটি সবজির দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। সবজি কিনতে আসা একজন ভ্যান চালক বাবুল হোসেন বলেন, এক, দুই দিনে এতো সবজির দাম বেড়ে গেছে? ভাবতেই পারতেছি না। আমরা গরীব মানুষ, দিন খাঁটি, দিন খায়। এখন তো রমজান মাস, তারপর আবার লকডাউন, সারাদিন ভ্যান চালায়ে যা কামাই হয় তা দিয়ে আর সংসার চলছে না। আবার দেখছি প্রতিটি সবজির দাম নাগালের বাহিরে। কি যে করি! শরফি নামে একজন সবজি ক্রেতার সাথে কথা হয়, তিনি বলেন, সবজি বাজার করতে এসে আমি হতবাক হলাম। বাজারে সব জিনিসের দাম বেশি। হঠাৎ এতো দাম বাড়লে, আমরা সাধারণ মানুষ কি ভাবে চলবো? কাকে বলব,আর কে বা শুনবে! কেন্দুয়া বাজারে খুচরা ব্যবসায়ী আবুল বাসার ও রফকিুল বলেন, মাহে রমজান ও লকডাউনে সব সবজির দাম বেড়ে গেছে। বেশি দামে কিনতে হচ্ছে আমরা কি করব? আর দাম বেশি হওয়ায় ক্রেতাদের সাথে কথা বেশি বলতে হচ্ছে। এদিকে আবার লকডাউনের কারণে বাজারে ক্রেতার উপস্থিতি আগের তুলনায় অর্ধেক। কি যে করি ভাই ভেবে পাচ্ছি না।লকডাউনের কারণে রমজানের শুরুতে হঠাৎ করে সবজি বাহির থেকে কম আমদানি হচ্ছে। আবার চাহিদা ও বেশি, যার কারণে বেশি দামে আমাদের কিনতে হচ্ছে। আবার তা বেশি দামে বিক্রি করছি। আমদানি বৃদ্ধি পেলে সবজির বাজার আবার কমে আসবে বলে মনে হচ্ছে।


0 coment rios:
ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য