শনিবার, ৯ মে, ২০২০

ঠাকুরগাঁওয়ে মুক্তি পেলেন ১৯ কয়েদি

করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে সাধারণ ক্ষমায় ঠাকুরগাঁওয়ে ১৯ জন কয়েদিকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার (৮ মে) বিকেলে তাদের কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়।
মুক্তিপ্রাপ্তরা হলেন- খাদেমুল ইসলাম, মোফাজ্জল হোসেন, আল মামুন, রবিউল ইসলাম, সুমন ইসলাম, ফজলুল করিম, শহিদ আলী, দিলদার আলী, জয় চন্দ্র, সৌমিক আহম্মেদ, সোহেল রানা, মোমিনুল ইসলাম মোমিন, আরিফুল ইসলাম বুলেট, ওমর ফারুক, মোফাজ্জল হোসেন, সামুয়েল রানা, সাহেরুল ইসলাম, মমতাজ আলী ও আলাউদ্দীন। এদের মধ্যে সর্বোচ্চ বয়স ৫০ ও সর্বনিম্ন ২০ বছর। মুক্তিপ্রাপ্তরা চুরি, মারপিট ও ভ্রাম্যমাণ আদালতে মাদকদ্রব্য মামলার রায়ে সাজা ভোগ করছিলেন।
ঠাকুরগাঁও জেলা কারাগারের জেলার মো. শাহ আলম বলেন, ‘করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঝুঁকি এড়াতে ২৯ এপ্রিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ (কারা-২) শাখার এক প্রজ্ঞাপনের নির্দেশনা অনুযায়ী ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১ (১) ধারার প্র্রদত্ত ক্ষমতাবলে সরকার কর্তৃক উল্লিখিত ঠাকুরগাঁওয়ের ২২ জন কয়েদির কারাদণ্ড মওকুফ করা হয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কিছুদিন আগে প্রথম দফায় তিন জনকে মুক্তি দেওয়া হয় এবং শুক্রবার দ্বিতীয় দফায় আরও ১৬ জনকে মুক্তি দেওয়া হয়। বাকি তিনজন জরিমানা দিলেই তাদের মুক্তি দেওয়া হবে।’
জেলা কারাগারে কয়েদির ধারণ ক্ষমতা রয়েছে ১৬৮ জনের। কিন্তু ধারণ ক্ষমতার চেয়ে বেশি ৩২০ জন কয়েদি রয়েছে। এরমধ্যে ৩০৮ জন পুরুষ ও ১২ নারী।
সুত্র অনলাইন সংস্করণ


শেয়ার করুন

Author:

[সংবাদ, নরম এবং কেবল প্রচার নয়। সাধারণ মানুষের বাস্তব প্রত্যাশা] [সাংবাদিকতা কখনও নীরব হতে পারে না: এটি তার সর্বশ্রেষ্ঠ গুণ এবং তার সর্বশ্রেষ্ঠ] “আমরা শুধু সামনের দিকেই এগুতে পারি; আমরা নতুন দরজা খুলতে পারি, নতুন আবিষ্কার করতে পারি – কারণ আমরা কৌতুহলী। আর এই কৌতুহলই আমাদের সামনে এগিয়ে যাওয়ার সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা”

0 coment rios:

ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য