শুক্রবার, ১ মে, ২০২০

মুরগীর খামারের বিষ্ঠার দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী


ময়মনসিংহের শম্ভুগঞ্জ চর-ঈশ্বরদীয়া ইউনিয়নে আলাল পুর গ্রামে মুরগীর খামারের বিষ্ঠার দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী । অভিযোগ উঠেছে , নীতি মালা উপেক্ষা করে গ্রামের ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় দুইটি মুরগীর খামার গড়ে তুলেছেন আনোয়ার হোসেন ।
সরেজমিন ঘুরে জানা গেছে , আলালপুর গ্রামের আনোয়ার হোসেন মুরগীর খামারের জন্য ওই এলাকা দুর্গন্ধে পরিনিত হয়েছে ।
বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় ভাবে সমাধানের চেষ্টা করলে আনোয়ার হোসেন কর্ণপাত না করে জোর পূর্বক দীর্ঘ এক বছর যাবৎ ঘনবসতীপূর্ণ এলাকায় তিনি ওই মুরগীর খামার পরিচালনা করে পরিবেশ নষ্ট করছেন । বর্তমানে খামারে প্রায় আড়াই হাজার মুরগী রয়েছে । মুগীর বিষ্ঠার দুর্গন্ধের কারণে খামারের চারপাশের মানুষের বসবাস করা দায় হয়ে পরেছে । মুরগীর বিষ্ঠার ছড়িয়ে -ছিটয়ে রয়েছে চারদিক । শুধু তাই নয় অভিযোগ রয়েছে, খামার থেকে ৫০০ মিটার দূরে পরিকল্পিত ভাবে বিষ্ঠার দূর্গন্ধ ছরিয়ে দিচ্ছেন ওই খামার মালিক, আলালপুর আসরাফুল উলুম মাদ্রাসা ও মসজিদের পাশের একটি পুকুরে মুরগীর বিষ্ঠার ফেলে পরিবেশ দূষণ করছে । এছাড়াও চাঁন মিয়া , মোঃ রুহুল আমিন , জহিরুল ইসলাম বলেন , আমাদের বাড়ির কাছে খামার বিষ্ঠা থেকে সব সময় দুর্গন্ধ ছড়ায় আসপাশে বসবাস করা কষ্টসাধ্য হয়ে পরেছে ।
ঘটনার সতত্যা নিশ্চত করেন ৯নং ওয়ার্ডের মেম্বার শাকিল মাহমুদ লিটন তিনি বলেন, ওই মাদ্রাসায় ২০০শত এর অধিক শিক্ষার্থী রয়েছে ,
তার পাশাপাশি একটি মসজিদ রয়েছে আনোয়ার হোসেন তার মুরগীর আবর্জনার মুল পুকুরে ফেলার কারণে আদায়ের দুর্গন্ধের জন্য মুসলিদের সালাত আদায়ের কষ্ট হচ্ছে । এ বিষয়ে আনোয়ারের ছেলে সুয়েব জানান, তারা আর ওই পুকুরে মুরগীর বিষ্ঠার ফেলে পরিবেশ নষ্ট করবেন না ।

শেয়ার করুন

Author:

[সংবাদ, নরম এবং কেবল প্রচার নয়। সাধারণ মানুষের বাস্তব প্রত্যাশা] [সাংবাদিকতা কখনও নীরব হতে পারে না: এটি তার সর্বশ্রেষ্ঠ গুণ এবং তার সর্বশ্রেষ্ঠ] “আমরা শুধু সামনের দিকেই এগুতে পারি; আমরা নতুন দরজা খুলতে পারি, নতুন আবিষ্কার করতে পারি – কারণ আমরা কৌতুহলী। আর এই কৌতুহলই আমাদের সামনে এগিয়ে যাওয়ার সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা”

0 coment rios:

ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য