বৃহস্পতিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২০

কুড়িগ্রাম সদরের নয়ারহাট যেন বৈশাখীর মিলন মেলা


কুড়িগ্রামের সদরে সরকারি নিষেধাজ্ঞা তোয়াক্কা না করে প্রাণঘাতী নোবেল করোনা ভাইরাসে আতঙ্ক দেশ এই মুহূর্তে চলছে চায়ের দোকানে বাজারে জমজমাট ভির সচেতনতা করা হলেও তা যেন মানছে না। চায়ের দোকান বিভিন্ন পণ্য সামগ্রীর মালিকগণ সহ সাধারন জনগন। সরেজমিনে জানা গেছে, কুড়িগ্রাম জেলা সদর উপজেলার মোগলবাসা ইউনিয়নের ধরলা নদীর অবহিত চরসিতাইঝাড় নয়ারহাট এক নামে পরিচিত। সাপ্তাহিক দুই দিন হাট বসে সোমবার ও শুক্রবার এ হাটে পার্শ্ববর্তী প্রায় ৪টি ইউনিয়ন থেকে উপস্থিত থাকে এতে লোক সমাগম বৃদ্ধি হয়ে যায় হয়ে। ৩০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সকাল দশটায় পবিত্র রমজান মাসে হোটেল গুলোর ভিতরে জমজমাট ভিড়লক্ষ্য করা গেছে। প্রতিনিয়ত এ বাজারে লোক সমাগম হয়ে থাকে। তবে শুক্রবার ও সোমবার হাটের দিন মাছ বাজারে বেশি লক্ষ্য করা যায়। সামাজিক দূরত্ব ও নেই মাস্ক ব্যবহার বিভিন্ন দোকানপাট, কাঁচা বাজার ও মাছ বাজারে উপচে পড়া ভিড়। তাছাড়া প্রতিদিন এ বাজারে অহেতুক ঘোরাফেরা । যাহা বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে আইনবহির্ভূত। স্থানীয় সচেতন মহল জানিয়েছেন জেলা শহরে প্রশাসন তৎপর থাকায় চরাঞ্চলে এ হাটে নতুন নতুন লোকের আগমন দিন দিন বাড়ছে আমরা আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছি নয়ারহাাট বাজারের আবুল হোসেন ব্যবসায়ী। জানান করোনা পরিস্থিতিতে সরকারি আইন মানার জন্য বাজার সমিতির উদ্যোগে বিভিন্ন ভাবে নিষেধাক্কা করা হলেও কেউ যেন তোয়াক্কা করছে না। পবিত্র রমজান মাসেও চলে সকাল ৮ টা থেকে রাত সাড়ে ৮ টা পর্যন্ত। সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কোন নজরদারি না থাকায় এ বাজার যেন বৈশাখীর মিলন মেলার উৎসব। এ ব্যাপারে ৩০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার মুঠোফোনে কুড়িগ্রাম সদর থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি) মাহফুজুর রহমানের সাথে কথাা হলে বিষয়টি অবগত নেই তবে মোগলবাসা ইউনিয়নের দায়িত্বে থাকা এসআই আমিনুল ইসলাম সাথে যোগাযোগ করতেে বলা হয়়। একই দিনে দায়িত্বরত এসআই সঙ্গে এ প্রতিবেদকের কথা হলে তিনি গত রাতে ডিউটিতে থাকায় অনীহা প্রকাশ করে। তবে পরবর্তী যেকোনো সময় তিনি নয়ার হাট বাজারে উপস্থিত থেকে বাজার নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজনীয়় পদক্ষেপ নেবেন বলে জানিয়েছেন।
সুত্র অনলাইন সংস্করণ


শেয়ার করুন

Author:

[সংবাদ, নরম এবং কেবল প্রচার নয়। সাধারণ মানুষের বাস্তব প্রত্যাশা] [সাংবাদিকতা কখনও নীরব হতে পারে না: এটি তার সর্বশ্রেষ্ঠ গুণ এবং তার সর্বশ্রেষ্ঠ] “আমরা শুধু সামনের দিকেই এগুতে পারি; আমরা নতুন দরজা খুলতে পারি, নতুন আবিষ্কার করতে পারি – কারণ আমরা কৌতুহলী। আর এই কৌতুহলই আমাদের সামনে এগিয়ে যাওয়ার সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা”

0 coment rios:

ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য